প্যারাসিটামল বনাম Ibuprofen: প্যারাসিটামল এবং ibuprofen মধ্যে পার্থক্য

প্যারাসিটামল বনাম ibuprofen

প্যারাসিটামল মধ্যে পার্থক্য আছে আইবুপুফেন উভয় খুব জনপ্রিয়, প্রায়শই নির্ধারিত ওষুধ উভয়। শর্তগুলির জন্য যা ব্যবহার করা হয় সেগুলি প্রায় একই। এই সাদৃশ্যের কারণে, অনেকে মনে করে যে তারা একই, যা কোনও ক্ষেত্রে নয়। অতএব, দুটি ঔষধের কিছু পটভূমি জানতে দরকারী।

প্যারাসিটামল

প্যারাসিটামল ফার্মাসিউটিক্যাল টার্মিনোলজিতে অ্যাসিটামিনফেন নামেও পরিচিত। টাইলেনোল বা এপিএপি মত ব্র্যান্ড নাম একই ড্রাগ জন্য দাঁড়িয়েছে। এটি একটি জনপ্রিয় ব্যথা খুনী। এটি জ্বর কমাতে পারে। প্যারাসিটামল অনেক ফর্ম, একটি ট্যাবলেট, একটি chewable ট্যাবলেট, একটি ঝুরা ফর্ম, যা সিরাপ করার জন্য দ্রবীভূত করা যেতে পারে, এবং একটি রেকটাল সাপোজিটার পাওয়া যায়। প্যারাসিটামল অনেক ব্যথা যেমন মাথাব্যাথা (মাথাব্যথা, পেটকিচ এবং টুথব্যাক), ঠান্ডা এবং জ্বর হিসাবে উল্লেখ করা হয়। এটা বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ যে ব্যথা অনুভূতি হ্রাস হলেও, এই অন্তর্নিহিত সমস্যা থেকে পুনরুদ্ধার করতে কিছু না; ব্যথা জন্য প্রকৃত কারণ। প্যারাসিটামল কর্মের প্রক্রিয়াটি মূলত দুটি ধরনের। এটি প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন সংশ্লেষণকে বাধা দেয়; একটি বিশেষ অণু যা সংক্রমণের প্রদাহের জন্য দায়ী এবং এইভাবে ব্যথা হ্রাস করে (প্রকৃতপক্ষে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যথা সংবেদনশীলতা হ্রাস) এটি হাইপোথ্যালামিক তাপ নিয়ন্ত্রক কেন্দ্রের উপর প্রভাব ফেলে এবং তাপকে ছড়ায় যাতে তীব্রতা কমে যায়।

মানুষ প্যারাসিটামল খাওয়ার সম্পর্কে সতর্ক কারণ অপরিমিত মাত্রা এবং এলকোহল বা নির্দিষ্ট ওষুধের যুগপত ভোজনের অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রভাব থাকবে হওয়া উচিত। একটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য স্বাভাবিক দৈনিক ডোজ 4000 মিলিগ্রাম এবং প্রতি 1000 মেগাওয়াট সর্বোচ্চ। ওভারডেজ লিভার ক্ষতি হতে পারে কোনও ব্যক্তি ইতিমধ্যেই ঔষধের অধীনে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত কারণ কিছু ওষুধের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণে প্যারাসিটামল থাকে যার ফলে ওভারডেজ হবে বেশি। লিভারের ক্ষতি হতে পারে, কারণ অ্যালকোহল খাওয়ার কঠোরভাবে এড়িয়ে যাওয়া উচিত।

ibuprofen

ibuprofen বিরোধী প্রদাহজনক ড্রাগ, কিন্তু কর্ম প্রক্রিয়া প্যারাসিটামল থেকে আলাদা। এই অ স্টেরিওডাল বিরোধী প্রদাহী ড্রাগ (NSAID) হরমোন হ্রাস যা প্রদাহ এবং ব্যথা সম্পর্কিত প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ। আইবুপোফেন একটি ট্যাবলেট, চিবু ট্যাবলেট এবং মৌখিক সাসপেনশন হিসাবে উপলব্ধ। এটা একই অবস্থার প্যারাসিটামল নির্ধারিত হয় কিন্তু মাসিক বাধা, ছোটখাট আঘাত, এবং বাত জন্য ছাড়াও ফরয করা হয়েছে, হিসাবে ভাল।

আইজুপ্রোফেন খাওয়া উচিত সাবধানে নজর রাখা উচিত কারণ অতিরিক্ত ওজন এবং নির্দিষ্ট কিছু রোগীর রোগীর উপর নেতিবাচক প্রভাব থাকতে পারে। ওভারডিজের ক্ষেত্রে, ইবুপোফেন পেট এবং অন্ত্রের জন্য গুরুতর ক্ষতির কারণ।অতএব, একটি প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি দৈনিক 3200 মিলিগ্রাম প্রতি কেজি এবং প্রতি আহারে 800 মিলিগ্রাম ছাড়িয়ে না থাকা উচিত। যদি ইফিউরিন, অ্যান্টি-বিষাক্ত, পানির ট্যাবলেট, হার্ট বা রক্ত ​​চাপের ঔষধ, স্টেরয়েড ইত্যাদি গ্রহণ করা হয় বা ধূমপান এবং অ্যালকোহল পান করা হয় তবে আইবুপোফেন এড়াতে নিরাপদ রাখা হয় অথবা চিকিৎসার পরামর্শ চাওয়া হয়।

প্যারাসিটামল বনাম আইবুপ্রোফেন

• প্যারাসিটামলের কর্মের প্রক্রিয়াটি প্রস্টগ্ল্যান্ডিন্স নামক স্টেরয়েডাল যৌগসমূহকে বাধা দেয়, কিন্তু ইবোপ্রোফেন প্রক্রিয়াটি হরমোন হ্রাস করে যা প্রদাহে জড়িত।

• প্যারাসিটামলের অপব্যবহারের সর্বাধিক প্রভাব লিভারের উপর নির্ভর করে, কিন্তু আইবুপ্রোফেনের অপব্যবহার মূলত পেট এবং অন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলে।

• দীর্ঘমেয়াদী প্যারাসিটামল ব্যবহারের ফলে লিভারের নিকোসিস হতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদী ইব্রাউপ্রেন ব্যবহার হৃদরোগ এবং রক্ত ​​সঞ্চালন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে; এমনকি হার্ট অ্যাটাক।