সুন্নী ও তাবলির মধ্যে পার্থক্য
ইসলামের অনেক শাখা রয়েছে এবং প্রধান শাখা হল সুন্নি, তবলিগ এবং শিয়া। এই সমস্ত শাখা তাদের ধর্মীয় অনুশীলনের মধ্যে ভিন্ন, ঈশ্বর এবং অন্যান্য বিষয়গুলিতে বিশ্বাস। এখানে আসুন সুন্নি ও তাবলিগের মধ্যে প্রধান পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করি।
তবলিগ ইসলামের শাখা যা বিবেচনা করে যে এক ঈশ্বর আছে। এটি বিবেচনা করে যে নবী মোহাম্মদ ছিলেন একজন মানুষ যিনি ঈশ্বরের কাজের জন্য কাজ করছিলেন যেমনটি তিনি তার জন্য মনোনীত করেছিলেন।
তবলিগ বিশ্বাস করে যে তারা শুধু এই ধর্মকে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য নয় বরং সমগ্র মুসলমানদের একটি ধর্মীয় ব্যক্তি হিসেবে তার কর্তব্যের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। এটাও জোর দেয় যে, সকল মুসলমানই মুহাম্মদের Tabligh সমস্ত মুসলিম মহান নবী শব্দ অনুসরণ এবং অন্যদের জন্য একটি উদাহরণ হতে চায়। এটি প্রায় 1400 বছর আগে শেখানো হয়েছে হিসাবে সমস্ত মুসলমানদের বসবাস করতে হবে যে জোর।
--২ ->আসলে তাবাল আসলে ইসলামের কোন শাখা নয়। এর আগে Tabligh 'informing' হিসাবে পরিচিত ছিল। সায়ান ও সুন্নি সহ সমস্ত মুসলমানদেরকে তাবালির অনুসরণ করতে হতো।
সুন্নি ইসলামের একটি শাখা যা তবলিগ গ্রুপের মতই প্রায় একই সিস্টেম। প্রধান পার্থক্যগুলির একটি যে দেখা যায় যে সুন্নি বিশ্বাস করেন যে নবী মোহাম্মদ কেবল একজন মানুষ ছিলেন না। সুন্নিদের জন্য, নবী মোহাম্মদ ছিলেন একজন মানুষের তুলনায় যারা সর্বজনীন ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। সুন্নী প্রথম চার খলীফাকে নবী মুহাম্মদের সঠিক উত্তরাধিকারী হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।
"সুন্নি" একটি শব্দ যা সুন্নাত থেকে এসেছে, একটি আরবি শব্দ যা নবী মুহাম্মদ এর কর্ম এবং শব্দ বোঝায়। যাইহোক, তবলিগ শব্দটি সম্পর্কে অনেক দ্বন্দ্ব রয়েছে।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ ইসলামপন্থী সুন্নিরাও এই দল গঠন করে।
সারাংশ
1। Tabligh ইসলামের শাখা যা বিবেচনা করে যে এক ঈশ্বর আছে এটি বিবেচনা করে যে নবী মোহাম্মদ ছিলেন একজন মানুষ যিনি ঈশ্বরের কাজের জন্য কাজ করছিলেন যেমনটি তিনি তার জন্য মনোনীত করেছিলেন।
2। সুন্নিরা বিশ্বাস করতেন যে নবী মুহাম্মদ কেবল একজন মানুষ ছিলেন না। সুন্নিদের জন্য, নবী মোহাম্মদ ছিলেন একজন মানুষের তুলনায় যারা সর্বজনীন ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।
3। Tabligh সমস্ত মুসলিম মহান নবী শব্দ অনুসরণ এবং অন্যদের জন্য একটি উদাহরণ হতে চায়।
4। এর আগে Tabligh 'informing' হিসাবে পরিচিত ছিল। সায়ান ও সুন্নি সহ সমস্ত মুসলমানদেরকে তাবালির অনুসরণ করতে হতো।
5। সুন্নী প্রথম চার খলীফাকে নবী মুহাম্মদের সঠিক উত্তরাধিকারী হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।
6। বিশ্বের সর্ববৃহৎ ইসলামপন্থী সংগঠন সুন্নি সুন্নাত
