সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং বিশেষ আপেক্ষিকতা মধ্যে পার্থক্য

সাধারণ আপেক্ষিকতা বনাম বিশেষ আপেক্ষিকতা

আলবার্ট আইনস্টাইন 1905 সালে আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব প্রস্তাব করেছিলেন। পরে তিনি প্রস্তাব করেন 1916 সালে আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব। এই দুটি তত্ত্ব আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের ভিত্তি পাথর হয়ে ওঠে। আপেক্ষিকতার তত্ত্ব বিষয়টি আচরণের বর্ণনা দেয় যখন এটির গতি আলোর গতিতে পৌঁছে। আপেক্ষিকতার তত্ত্বের পিছনে মৌলিক নীতি হল আলোর গতির স্বাভাবিক অবস্থার সীমিত বেগ। এই তত্ত্বগুলিতে সঠিক বোঝার প্রয়োজন কারণ তারা বহু ক্ষেত্রগুলিতে ব্যবহার করা হয় যেমন পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান, মহাজাগতমাণ এবং অনেকগুলি এই তত্ত্বগুলিতে যথাযথ বোধগম্যতার প্রয়োজন হয় যেমন ক্ষেত্রগুলিতে এক্সেল করা। এই নিবন্ধে, আমরা সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং বিশেষ আপেক্ষিকতা, তাদের অন্তর্নিহিত নীতিগুলি, তাদের মিলগুলি এবং অবশেষে সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং বিশেষ আপেক্ষিকতার মধ্যে পার্থক্যগুলির বিষয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।

বিশেষ আপেক্ষিকতা কি?

বিশেষ আপেক্ষিকতা, বা আরও সুস্পষ্টভাবে বলা হয়, আলবার্ট আইনস্টাইন 1905 সালে আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব প্রস্তাব করেছিলেন। সেই সময় গৃহীত গতিবিদ্যাগুলি নিউটনিয়ান মেকানিক্স ছিল। আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি এমন কিছু পর্যবেক্ষণকে ব্যাখ্যা করেছে যা ক্লাসিক্যাল মেকানিক্স ব্যবহার করে বর্ণনা করা যায় না। আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি সঠিকভাবে বোঝার জন্য, প্রথমে অবশ্যই রেফারেন্সের একটি অনিবার্য ফ্রেমের ধারণাটি বুঝতে হবে। একটি অনিবার্য ফ্রেম রেফারেন্স একটি ফ্রেম, যা একটি পূর্বনির্ধারিত নিষ্ক্রিয় ফ্রেম যাও ত্বরান্বিত হয় না। সূর্য বা পৃথিবীর সংজ্ঞায়িত অনিশ্চিত ফ্রেম। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে সমস্ত নিষ্ক্রিয় ফ্রেম শুধুমাত্র অন্যান্য inertial ফ্রেম সম্মান সঙ্গে rectilinear গতি প্রদর্শন; কোন নিষ্ক্রিয় ফ্রেম বিশেষ। আপেক্ষিকতা বিশেষ তত্ত্ব শুধুমাত্র নিষ্ক্রিয় ফ্রেম নিয়ে আলোচনা করে। যদিও আমরা কয়েকটি লাইনের সাহায্যে আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি দূরবর্তীভাবে বুঝতে পারি না, তবে কিছু প্রয়োজনীয় ধারণা রয়েছে যা দৈর্ঘ্যের সংকোচন এবং সময়সীমা বর্ণনা করতে সহায়ক হতে পারে। বিশেষ আপেক্ষিকতার ভিত্তিটি হল, যে কোন অবজেক্ট যা নিষ্ক্রিয় ফ্রেমের দিকে অগ্রসর হয় সেগুলি আলোর গতির তুলনায় আপেক্ষিক গতিবেগ হতে পারে।

--২ ->

সাধারণ আপেক্ষিকতা কি?

আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব মহাকর্ষতা নিয়ে আলোচনা করে। আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব এবং নিউটনের সার্বজনীন মহাকর্ষের আইন সংমিশ্রণ থেকে, আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব মহাকাব্যকে মহাকাশ-সময়ের ধারাবাহিকতায় একটি বক্রতা বলে বর্ণনা করে। আপেক্ষিকতা উভয় সাধারণ এবং বিশেষ তত্ত্ব, সময় একটি পরম পরিমাণ নয়। এই ধরনের সিস্টেমে সময় প্রসারণ এবং দৈর্ঘ্য সংকোচন দেখা যায়। সময় প্রসারণ এবং দৈর্ঘ্য সংকোচন শুধুমাত্র কার্যকর যদি বস্তুটি পর্যবেক্ষণকারীর প্রতি শ্রদ্ধার সাথে আলোর গতির সাথে তুলনামূলক ব্যবধানের সাথে চলছে।আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্বটি আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বের আরও উন্নত ও সাধারণ সংস্করণ।

সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং বিশেষ আপেক্ষিকতার মধ্যে পার্থক্য কি? • বিশেষ আপেক্ষিকতা কেবল অনিবার্য ফ্রেমগুলির সাথে সম্পর্কিত। আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্বটি স্থান-সময় ধারাবাহিকতার সাথে সম্পর্কিত। আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্বের আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্বের আরও উন্নত ও সাধারণ সংস্করণ তৈরি করা হয়। • আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্বের সাথে আলোচনার স্থান-সময়কালের কার্নিশের মতো ঘটনাটি আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয় না।